জীবনে একটাও ভালো মানুষের দেখা পাই নি। সত্যি বলছি এজীবনে একটাও ভালো মানুষের দেখা পাই নি। যখন মনে করেছি ঐ মানুষটা বড্ড ভাল সবসময় আমার জন্য শুভ কামনা করে। আমার কেয়ার করত,!আসলে একটা সময় দেখা যায় নাহ ভুল ছিলো মানুষটাও স্বার্থের কারণে কাছে এসেছিলো। সে ব্যবহার করেছে আমাকে আর আমি ব্যবহৃত হয়েছি সর্বদা।!
শুনেছি গিরগিটি নাকি রং বদলায় কতটা রং বদলায়। এজীবনে না দেখলেও মানুষের রুপ বদলাতে দেখেছি কতশতবার হিসেব নেই। যতবার আপন ভেবেছি ততবার নাহ তুমি মানুষগুলোর আপন কেউ নও, তুমি স্বার্থপর, হয়ত তুমি সুবিধাভুগী তুমি গিটার আর গানের আর আ ছেলেদের দেহ ভোগী,নয়ত তুমি বায়ান্ন তাসের শুধুমাত্র একজন গোলাম।
আসলে মানুষের দোষ দিবেন কি করে? প্রকৃতি আপনাকে প্রতিনিয়ত শিখিয়ে দিচ্ছে। এজগতে বেশিরভাগ মানুষের রুপটা গিরগিটির মতন কেন দেখেন না শীত শেষে বসন্তও। শীতের শুষ্ক গাছগুলোতে নতুন করে প্রাণ আসে রং বদলে যায় আর শীতে তো মানুষগুলোর মরা চামড়া ঝড়ে পড়ে যায় বের হয়ে আসে আসল রুপ আর দিন দিন কমতে থাকে বিশ্বাসগুলো!
হাতের পাঁচটা আঙ্গুল সমান না তেমনি সব মানুষগুলোও এক রকম না। বিশ্বাস করেন মানতে খুব কষ্ট হয় চামড়ার মুখ স্লিপ করে বেফাঁস কথা বের হয়ে যায়। আর যাই হউক মানুষের মনের কথা তো আর পড়তে পারার অলৌকিক ক্ষমতা সৃষ্টিকর্তা দেন নি মানুষকে।
খুব কাছের মানুষগুলোর পিঠ পিছে অবিশ্বাসী হয়ে ওঠা নির্মম গল্পগুলো মনকে বোঝাতে খুব কষ্ট হয়। দিন শেষে মস্তিষ্ক আর মনের সাথে যুদ্ধ করে ক্লান্ত হওয়ার পরেও বোঝানো যায় না ঐ মানুষগুলো একটা সময় বিশ্বাসী ছিলো।
কেউ ভালোবাসি বললে এখন হাসি পায়। কেউ কেয়ার করলে আদিক্ষ্যেতা মনে হয়। কেউ কথা বললে সন্দেহ হয়। কেউ মায়া করলে করুণা মনে হয় আর কেউ দেয়ালের ওপাশে বসে কান্না করলেও অট্টহাসি মনে হয়। এই ক্ষুদ্র জীবনে কিছু নিঃপাপ মানুষকে না চাইতে কষ্ট দেওয়া হয়। অবিশ্বাসের দৃষ্টিতে মানুষগুলোর দিকে তাকাতে হয়। মানুষগুলো পোষ্টমর্টেম করলে এক বিন্দু পাপ পাওয়া যায় না তবুও তাদের অবিশ্বাসী ট্যাগ লাগাতে হয়। অথচ ঐ মানুষগুলোর অবিশ্বাসী তকমাটা প্রাপ্য ছিলো না কোন দিন!
দিন শেষে ঐ ভাল মানুষগুলোর জন্য বড্ড কষ্ট হয়। কিছু স্বার্থপর লোভী মানুষগুলোর জন্য কিছু ভালো মানুষকে আজীবন আসামী করে রাখতে হয়। বিচারকের কাঠগড়ায় নিঃপাপ মানুষগুলোকে যুক্তিতর্কের মারপ্যাচে অবিশ্বাসী নাম দিয়ে শাস্তি দিতে হয়।
পূর্ণাঙ্গ রায়ের কপির প্রথম পাতায় অবিশ্বাসী রায় দিলেও খসড়া দুই তিন পাতা জুড়ে লেখা থাকে অবিশ্বাসী মানুষগুলোর বিশ্বাস ভাঙ্গার গল্পটা। সময় বদলে যায় সাথে নিয়তি। বিশ্বাস-অবিশ্বাসের খেলায় যে যার রাস্তায় আলাদা হয়ে যায়, বের হয়ে আসে দীর্ঘশ্বাস। প্রতিটি দীর্ঘশ্বাসে লুকায়িত থাকে একটি করে বিশ্বাস ভাঙ্গার গল্প!
কেউ কখনো বোঝে নি, কেউ কোনদিনও বুঝবে না। শুধু দূর থেকে প্রতিটি দীর্ঘশ্বাসে কারও জন্য শুভকামনা ভেসে যাবে ঐ নীলআকাশের মালিকের দ্বারে।
Saimoun Morshed Riad
💔💔
শুনেছি গিরগিটি নাকি রং বদলায় কতটা রং বদলায়। এজীবনে না দেখলেও মানুষের রুপ বদলাতে দেখেছি কতশতবার হিসেব নেই। যতবার আপন ভেবেছি ততবার নাহ তুমি মানুষগুলোর আপন কেউ নও, তুমি স্বার্থপর, হয়ত তুমি সুবিধাভুগী তুমি গিটার আর গানের আর আ ছেলেদের দেহ ভোগী,নয়ত তুমি বায়ান্ন তাসের শুধুমাত্র একজন গোলাম।
আসলে মানুষের দোষ দিবেন কি করে? প্রকৃতি আপনাকে প্রতিনিয়ত শিখিয়ে দিচ্ছে। এজগতে বেশিরভাগ মানুষের রুপটা গিরগিটির মতন কেন দেখেন না শীত শেষে বসন্তও। শীতের শুষ্ক গাছগুলোতে নতুন করে প্রাণ আসে রং বদলে যায় আর শীতে তো মানুষগুলোর মরা চামড়া ঝড়ে পড়ে যায় বের হয়ে আসে আসল রুপ আর দিন দিন কমতে থাকে বিশ্বাসগুলো!
হাতের পাঁচটা আঙ্গুল সমান না তেমনি সব মানুষগুলোও এক রকম না। বিশ্বাস করেন মানতে খুব কষ্ট হয় চামড়ার মুখ স্লিপ করে বেফাঁস কথা বের হয়ে যায়। আর যাই হউক মানুষের মনের কথা তো আর পড়তে পারার অলৌকিক ক্ষমতা সৃষ্টিকর্তা দেন নি মানুষকে।
খুব কাছের মানুষগুলোর পিঠ পিছে অবিশ্বাসী হয়ে ওঠা নির্মম গল্পগুলো মনকে বোঝাতে খুব কষ্ট হয়। দিন শেষে মস্তিষ্ক আর মনের সাথে যুদ্ধ করে ক্লান্ত হওয়ার পরেও বোঝানো যায় না ঐ মানুষগুলো একটা সময় বিশ্বাসী ছিলো।
কেউ ভালোবাসি বললে এখন হাসি পায়। কেউ কেয়ার করলে আদিক্ষ্যেতা মনে হয়। কেউ কথা বললে সন্দেহ হয়। কেউ মায়া করলে করুণা মনে হয় আর কেউ দেয়ালের ওপাশে বসে কান্না করলেও অট্টহাসি মনে হয়। এই ক্ষুদ্র জীবনে কিছু নিঃপাপ মানুষকে না চাইতে কষ্ট দেওয়া হয়। অবিশ্বাসের দৃষ্টিতে মানুষগুলোর দিকে তাকাতে হয়। মানুষগুলো পোষ্টমর্টেম করলে এক বিন্দু পাপ পাওয়া যায় না তবুও তাদের অবিশ্বাসী ট্যাগ লাগাতে হয়। অথচ ঐ মানুষগুলোর অবিশ্বাসী তকমাটা প্রাপ্য ছিলো না কোন দিন!
দিন শেষে ঐ ভাল মানুষগুলোর জন্য বড্ড কষ্ট হয়। কিছু স্বার্থপর লোভী মানুষগুলোর জন্য কিছু ভালো মানুষকে আজীবন আসামী করে রাখতে হয়। বিচারকের কাঠগড়ায় নিঃপাপ মানুষগুলোকে যুক্তিতর্কের মারপ্যাচে অবিশ্বাসী নাম দিয়ে শাস্তি দিতে হয়।
পূর্ণাঙ্গ রায়ের কপির প্রথম পাতায় অবিশ্বাসী রায় দিলেও খসড়া দুই তিন পাতা জুড়ে লেখা থাকে অবিশ্বাসী মানুষগুলোর বিশ্বাস ভাঙ্গার গল্পটা। সময় বদলে যায় সাথে নিয়তি। বিশ্বাস-অবিশ্বাসের খেলায় যে যার রাস্তায় আলাদা হয়ে যায়, বের হয়ে আসে দীর্ঘশ্বাস। প্রতিটি দীর্ঘশ্বাসে লুকায়িত থাকে একটি করে বিশ্বাস ভাঙ্গার গল্প!
কেউ কখনো বোঝে নি, কেউ কোনদিনও বুঝবে না। শুধু দূর থেকে প্রতিটি দীর্ঘশ্বাসে কারও জন্য শুভকামনা ভেসে যাবে ঐ নীলআকাশের মালিকের দ্বারে।
Saimoun Morshed Riad
💔💔
Comments
Post a Comment