মসজিদে কাতার পূর্ণ হয় না অথচ ফেইসবুকে কাঠ মোল্লাদের অভাব নাই! প্রোফাইলে আই লাভ আল্লাহ্ লিখে দিলেই নেক বান্দা হওয়া যায় না।ঐ একই আইডি দিয়ে যখন কারো প্রোফাইলে ঢুকে সেক্সি লিখে দিয়ে আসো তখন ভুলে যাও ইনফোতে কি লিখা ছিল! আমিন না লিখে যাবেন না পোস্টে তোমার এক সেকেন্ড দেরী হয় না আমিন লিখতে অথচ তোমাকেই দেখি মেয়েদের লাইভে পর্দা নিয়ে গালাগাল দিয়ে লুঙ্গি ভিজিয়ে ফেলতে! অনেক হিজাবি আপুরাও তাই।মাথার উপর হিজাবের ফুল কপি লাগিয়ে জায়গায় জায়গায় গিয়ে ক্রাশ খায়! অথচ ইনফোতে দেয়া আল্লাহ্ ইজ মাই এভরিথিং.... আমরা এমন কেন? এত টা ভন্ড কেন? নগ্ন শরীরে প্রেমিকের ঠোঁটে চুমু খেয়ে বলি এত আড্ডা বাজি না করে জুম্মাহর নামাজ টা তো অন্তত পড়তে পারো! এই তো সামনে রোজার মাস,সারা মাস রোযা রেখে চাঁদ রাতে বোতল পার্টির বাজেট নিয়ে চিন্তিত হয়ে যাবে।কেউ কেউ ইনবক্সে কোনো মেয়ে কেন রোযা রাখতে পারে নাই সেই হিসাব কষে কৌশলে তার মাসিক চক্রের হিসাব নিয়ে ইফতারের অপেক্ষা করবো। ঘুষের টাকায় দান খয়রাত হবে,নায়ক নায়িকারা হজ্জে গিয়ে সেল্ফি তুলবে।মিলাদ মাহফিল হবে কোনো নতুন চলচিত্রের মোহরায়! পৃথিবীর সবচেয়ে ব...
Posts
- Get link
- X
- Other Apps
অনেক সময় আমার মনে হয় আমি ক্লান্ত... শারীরিকভাবে নয়... কিন্তু মানসিকভাবে ক্লান্ত । স্থায়ী জীবনের জন্য দৌড়ে ক্লান্ত হয়ে... আমার স্বপ্ন তাড়া করতে করতে ক্লান্ত... মানুষকে খুশি করার জন্য ক্লান্ত... সব কিছুতে ক্লান্ত । এটা বিষণ্নতা নয়... উহু... একদমই নয়... এটা বিষণ্ণতা নয়... এটা একটা অন্যরকম অনুভূতি... সবকিছু ছেড়ে দেওয়ার একটা অনুভূতি... ঘোর অসাড়তার অনুভূতি । বিশ্বাস করুন আমি যখন আপনাকে বলি, এই অনুভূতি বয়স বা ওয়ার্কলোড কারণে নয়... বিভিন্ন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন বয়সে এত বার আমার মনে হয়েছে । জানি না কেন এই ' সব কিছুর ক্লান্ত ' বোধ হয়... কিন্তু আমি জানি, এটা আমার কী করে হয় । এটা আমাকে মারছে... ধীরে... ধীর বিষের মতো... এটা আমার থেকে জীবনের প্রতিটা বিট খারাপ... তারপর এটা আমাকে অসহায়, অবশ ও ফাঁকা করে দেয়... এটা আমাকে চোখ বন্ধ করতে এবং কখনও আবার খুলতে চায় না. কোনো কিছুই মানসিক মৃত্যুর চেয়ে বেশি বিপজ্জনক... পৃথিবী দেখবে তুমি বেঁচে আছো... কিন্তু তুমি ভেতরে ভিতরে মারা যাচ্ছ... আর সেখানে কোনো জানাজা... কোনও পোস্টমর্টেমের... কোন প্রমাণ নেই!! মানুষ কিছু করতে পারে...
- Get link
- X
- Other Apps

মোড়ে বসে থাকা রিক্সাওলা চাচা'কে জিগ্যেস করলাম যাবেন। উত্তর দিলোনা। তারপর সামনে গিয়ে আবার জিগ্যেস করলাম চাচা যাবেন। খুব ধীরে উত্তর দিলো না' বাবা যেতে পারবোনা। বিরক্তি নিয়ে বললাম ভাড়া মারবেন না তো বসে আছেন কেনো। তারপর দেখলাম সে মুখ দিয়ে উত্তর বের করতে পারছেনা। জিগ্যেস করলাম কি হয়েছে, তেমন কথা বলতে না পারায় হাতে থাকা শ্বাসকষ্টের মেডিসিনের কোটা টা দেখালো। চাপ দিয়ে দেখলাম কোটা টা খালি। বললাম আপনার থেকে টাকা নেই? উত্তর না দিতে পারায় পকেটে হাত দিলাম, দেখলাম পকেটে সত্তর টাকা। কি করবো বুঝতে পারছিলাম না। আসেপাশে ফার্মেসী আছে কি'না তাও আমি জানিনা। আমার বয়সি একজন ছেলেকে ডাক দিলাম, সে কানে হেডফোন দিয়ে নিজের মত করে বসে থাকলো। পাশে কিছু স্মার্ট মেয়ে ছিলো তাদের হেল্প নিবো কিনা তাও বুঝতে পারলাম না। রিক্সাওলা চাচা'কে হাত দিয়ে তার রিক্সায় বসালাম । তারপর আমি যখন রিক্সা চালানোর প্রস্তুতি নিলাম। দেখলাম মেয়েগুলো আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে। হাসাটাই স্বাভাবিক কারণ ওদের দৃষ্টিতে পায়ে দামী জুতা হাতে দামী ঘড়ি। পরনের পোশাক দেখে হয়তো ভাবছে সখের বসে এমন করছি। কিন্তু বিস্বাস করেন ...
- Get link
- X
- Other Apps

দাঁতে কী আসলেই পোকা হয়? দাঁতে কোন ধরনের পোকার অস্তিত্ব নেই। আসলে আমাদের মুখের ভিতরে যে সাধারন তাপমাত্রা থাকে তাতে কোন পোকার জীবিত থাকার সম্ভাবনা নেই। তবে কোটি কোটি ব্যাকটেরিয়া থাকে যা খালি চোখে দেখা যায় না । দাঁত ব্রাশ করার নিয়ম হল সকালে খাবার পরে ও রাতে ঘুমাতে যাবার আগে । ধরি আমরা সবাই তাই করি । কিন্তু তবুও কিছু খাদ্য কণা দাঁতের আনাচে কানাচে লেগে থাকে ( বিশেষ করে যাদের দাঁত আঁকাবাঁকা ) এই খাদ্য কণা জমে থাকতে থাকতে এক ধরণের ব্যাকটেরিয়ার প্রভাবে দ্রুত বংশবৃদ্ধি করে থাকে এবং এক প্রকারের এসিড নিঃসরণ করে । যা দাঁতের উপর শক্ত অংশে (এনামেল/Enamel )ক্ষয়প্রাপ্তি তে সাহায্য করে এবং এক সময় ছোট্ট একটী কালো দাগ বা স্পট পড়ে। সেখানে আবার খাবার জমে জমে এক সময়ের ছোট স্পট বা দাগটি বড় আকার ধারন করে । এটাই আসলে দন্তক্ষয় বা dental caries/ Tooth decay. দন্তক্ষয়ের প্রধান কারনসমূহ(Causes of tooth decay):- ১। দাঁতের বিভিন্ন অংশে খাদ্যকণা লেগে থাকা। ২। আঠালো জাতীয় খাবার যেমনঃ- চকোলেট, বিস্কুট; এছাড়াও চিনি, মিষ্টি, কোক ইত্যাদি। ৩। বিভিন্ন ধরনের ব্যাক্টেরিয়ার প্রভাব। ৪। সময়- দাঁত ক্ষয়ের ...
- Get link
- X
- Other Apps
জীবনে একটাও ভালো মানুষের দেখা পাই নি। সত্যি বলছি এজীবনে একটাও ভালো মানুষের দেখা পাই নি। যখন মনে করেছি ঐ মানুষটা বড্ড ভাল সবসময় আমার জন্য শুভ কামনা করে। আমার কেয়ার করত,!আসলে একটা সময় দেখা যায় নাহ ভুল ছিলো মানুষটাও স্বার্থের কারণে কাছে এসেছিলো। সে ব্যবহার করেছে আমাকে আর আমি ব্যবহৃত হয়েছি সর্বদা।! শুনেছি গিরগিটি নাকি রং বদলায় কতটা রং বদলায়। এজীবনে না দেখলেও মানুষের রুপ বদলাতে দেখেছি কতশতবার হিসেব নেই। যতবার আপন ভেবেছি ততবার নাহ তুমি মানুষগুলোর আপন কেউ নও, তুমি স্বার্থপর, হয়ত তুমি সুবিধাভুগী তুমি গিটার আর গানের আর আ ছেলেদের দেহ ভোগী,নয়ত তুমি বায়ান্ন তাসের শুধুমাত্র একজন গোলাম। আসলে মানুষের দোষ দিবেন কি করে? প্রকৃতি আপনাকে প্রতিনিয়ত শিখিয়ে দিচ্ছে। এজগতে বেশিরভাগ মানুষের রুপটা গিরগিটির মতন কেন দেখেন না শীত শেষে বসন্তও। শীতের শুষ্ক গাছগুলোতে নতুন করে প্রাণ আসে রং বদলে যায় আর শীতে তো মানুষগুলোর মরা চামড়া ঝড়ে পড়ে যায় বের হয়ে আসে আসল রুপ আর দিন দিন কমতে থাকে বিশ্বাসগুলো! হাতের পাঁচটা আঙ্গুল সমান না তেমনি সব মানুষগুলোও এক রকম না। বিশ্বাস করেন মানতে খুব কষ্ট হয় চামড়া...